সালামুন আলাইকুম । সমগ্র কিছুর সৃষ্টিকর্তা ও একমাত্র মালিক মহান আল্লাহ । পবিত্র কোরআন আল্লাহ কতৃক প্ররিত গ্রন্থ । সমগ্র ফেরেশতাকুল আল্লাহ কতৃক নির্ধারিত কাজকর্মে সর্বদা মশগুল ।
হযরত আদম (আঃ) থেকে হযরত ঈসা (আঃ) পর্যন্ত প্রায় একলাখ চব্বিশ হাজার মতান্তরে দুই লাখ পয়গম্বর (আঃ) গনকে আল্লাহ পৃথিবীতে প্রেরন করেছেন মানব এবং জ্বীন জাতির হেদায়েতের জন্য ।
জান্নাত ও জাহান্নাম - পরকালে যার যার কর্মফল অনুযায়ী আল্লাহ নির্ধারন করবেন ।
হযরত খিজির (আঃ) , হযরত ঈসা (আঃ) এখন পর্যন্তও জীবিত আছেন লোকচক্ষুর অন্তরালে ।
জ্বীন জাতি এখন পর্যন্তও দাপটের সহিত এই পৃথিবীতেই বহাল তবিয়তে বিরাজমান ।
এমনকি জনাব ঈবলীশ (লানতি) কেয়ামত পর্যন্ত বহাল তবিয়তে বেঁচে থেকে দলবলসহ জ্বীন ও মানবজাতিকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য সদা ব্যস্ত ।
সম্মানীয় বন্ধুগন ,
উপরের প্রত্যেকটি কথার প্রমান আমরা কেউ করতে পারবো না । কারন আমাদের সহ পূর্বপুরুষগনের কেউই নিজের চোখে দেখেনি ।
আমরা না আমরা দেখেছি আল্লাহকে ,
আমরা না আমরা দেখেছি ফেরেশতাগনকে ,
আমরা না আমরা দেখেছি পবিত্র কোরআন হযরত জীব্রাঈলকে (আঃ) রাসুলের (সাঃ) প্রতি নিয়ে আসতে ,
আমরা না আমরা দেখেছি হযরত আদম (আঃ) থেকে হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) পর্যন্ত কোন পয়গম্বরগনকে ,
আমরা না আমরা দেখেছি জাহান্নাম বা জান্নাত ,
আমরা না আমরা দেখেছি জ্বীন জাতির কাউকে ,
আমরা না আমরা দেখেছি জনাব ঈবলীশকে (লানতি) ।
মোটা দাগে উপরের প্রত্যেকটি কথাগুলোর প্রতি সম্পূর্ন বিশ্বাস , আনুগত্য আমারা না দেখেই করেছি ।
এছাড়াও আমরা সমগ্র মুসলিম জাতি এইমর্মে স্বীকারোক্তি প্রদান করি যে , উপরোক্ত কথাগুলোর প্রতি যাদের বিন্দু পরিমান সন্দেহ থাকিবে , তারা আর যাইহোক মুসলমান হিসাবে পরিগনিত হইবে না ।
এবং মহানবীর (সাঃ) সময় থেকে শুরু করে বর্তমানের মুসলমানসহ এমনকি কেয়ামত পর্যন্ত যত মুসলমান পৃথিবীতে আগমন করিবেন , সকলেই ঐ কথাগুলি শুধুমাত্র মহানবীর (সাঃ) পবিত্র মুখ থেকে শুনেছেন এবং না দেখা সত্বেও মনে প্রানে বিশ্বাস করেছে বা করতে হবেই ।
কারন মহানবীর (সাঃ) মুখ নিঃসৃত প্রতিটা কথার উপর আমল করাই হচ্ছে একজন প্রকৃত মুমিন মুসলমানের প্রকৃত ঈমানের লক্ষন ।
কারন পবিত্র কোরআন সাক্ষ্য দেয় যে , আমাদের প্রিয় নবীজী (সাঃ) আল্লাহর নির্দেশ ব্যতীত কোন কাজ বা কথাও বলেন না ।
" --- তোমাদের সাথী না পথভ্রষ্ট হয়েছে , আর না বিভ্রান্ত হয়েছে এবং সে মনগড়া (প্রবৃত্তির বশে) কোন কথা বলে না , এতো কেবল প্রত্যাদেশ (ওহী) , যা তার প্রতি প্রত্যাদেশ করা হয় ----- " ।
সুরা - নাজম / ২, ৩ , ৪ , ৫ ।
এমনকি পবিত্র কোরআন এও সাক্ষ্য দেয় যে , নবীজীর (সাঃ) প্রতিটি আদশ নির্দেশ , কথা বা সুন্নাতের উপর অবিচল থাকার অর্থই হল মহান আল্লাহর প্রতি পরিপূর্ন ঈমান বা বিশ্বাস রাখা ।
“ – গ্রহন কর যা রাসুল তোমাদের দেয় এবং পরিত্যাগ কর যা সে তোমাদেরকে নিষেধ করে এবং আল্লাহ সম্পর্কে সতর্ক হও । নিশ্চয়ই আল্লাহ উপযুক্ত শাস্তি দানে অত্যন্ত কঠোর --- ।“
সুরা – হাশর / ০৭ ।
" --- আনুগত্য কর আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ---- " ।
সুরা - আনফাল / ২০ ।
সারসংক্ষেপে এটাই হল একজন মুমিন মুসলমানের সঠিক মানদন্ড ।
এ ব্যাপারে পৃথিবীর সকল মাযহাব এমনকি শীয়া ও সুন্নিগনও একমত , কোনও সন্দেহ নেই ।
সম্মানীত দাদা ভাইরা ,
এবারে এই অধম গোনাহগার বান্দার তরফ থেকে করজোড়ে সবার প্রতি একটা বিনীত আরজ যে ,
সূষ্টি জগতের এতকিছু আমরা না দেখে শুধু নবীজীর (সাঃ) মুখের কথাগুলোকে বিনা চ্যালেজ্ঞে মেনে নিলাম ।
তাহলে গাদীর এ খুমের ময়দানে প্রকাশ্য দিবালোকে প্রায় সোয়া লক্ষ হজ্ব ফেরত হাজী সাহাবাগনের সম্মুখে নবীজীর (সাঃ) সেই ঐতিহাসিক আদেশ ----
" --- হে রাসুল ! পৌঁছে দাও যা তোমার প্রতি অবতীর্ন হয়েছে তোমার প্রভুর নিকট হইতে এবং তুমি যদি তা না কর , তুমি তাঁর রেসালতই পৌঁছে দাওনি এবং আল্লাহ তোমাকে মানুষের অনিষ্ট হতে রক্ষা করবেন । নিশ্চয়ই আল্লাহ কাফের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করেন না ---- " ।
সুরা - মায়েদাহ / ৬৭ ।
এই আয়াত অবতীর্ন হওয়ার পরেই আল্লাহর রাসুল (সাঃ) ঘোষনা দিলেন ----
" আমি যার মাওলা এই আলীও তার মাওলা । হে আল্লাহ ! যে তাকে ভালবাসবে তুমি তাকে বন্ধু জেনো আর যে তার সাথে শত্রুতা পোষন করবে তুমিও তাকে শত্রু জেনো " ।
অর্থাৎ প্রকাশ্য দিবালোকে লাখো হজ্ব ফেরৎ হাজী সাহাবাগনের সম্মুখে সরাসরি আল্লাহর নির্দেশে মহানবী (সাঃ) স্বয়ং নিজে হযরত আলীকে (আঃ) ওনার পরবর্তী খলীফা বা ইমাম বা এক কথায় ওনার স্থলাভিষিক্ত হিসাবে ঘোষনা দিলেন ।
আমর কথা হচ্ছে , নবীজীর (সাঃ) প্রকাশ্য ঘোষিত নির্দেশটা আমরা কতজন মানতে পেরেছি বা মেনে চলি !
গাদীর এ খুমের ময়দানে হযরত আবু বকর এবং হযরত ওমর ঐ দিন হযরত আলীকে (আঃ) অভিনন্দন জানিয়ে ওনার হাতে বাইআত গ্রহন করেছেন ।
ঐতিহাসিক এই ঘটনার বিষয় পৃথিবীর সকল মুসলিম মাযহাবের ঐকমত রয়েছে ।
বিস্ময় হতবাক হয়ে যাই যে , আমরা এতকিছু না দেখেও শুধুমাত্র নবীজীর (সাঃ) মুখের কথায় মেনে নিলাম ,
অথট নবীজী (সাঃ) সকলের সম্মুখে হযরত আলীকে (আঃ) হাত উঁচু করে দেখিয়ে দেবার পরেও এখন পর্যন্তও মানতে পারলাম না !
পক্ষান্তরে , যিনি বা যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের (সাঃ) এই ঘোষনাকে মনে প্রানে মেনে নিয়ে রাসুলের (সাঃ) ইন্তেকাল পরবর্তী হযরত আলীকে (আঃ) সর্বপ্রথম খলীফা এবং ইমাম হিসাবে মেনে নিল ---
তাদেরকে হরহামেশা "কাফের" , "রাফেজী" ইত্যাদি বলে গুষ্ঠি উদ্বার করি !
সত্যিই সেলুকাস --------- !!
সুপ্রিয় পাঠক ,
আপনি যথেষ্ট বুদ্বিমান ও বিবেকবান , নিজ বংশীয় শিক্ষা অনুযায়ী আমাকে যতো পারেন গাল মন্দ করেন , দুঃখ নেই ।
নিবেদন শুধু একটিই যে , এই অধমের উপরের কথাগুলো নীরবে ঠান্ডা মাথায় দয়া করে একটু ভেবে দেখুন ।
ইয়া সাহেবুজ্জামান (আঃ) আদরিকনী আদরিকনী ,
আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম ,
আল্লাহুম্মাল আন কাতালাহ আমিরিল মুমিনিন (আঃ) ।
হযরত আদম (আঃ) থেকে হযরত ঈসা (আঃ) পর্যন্ত প্রায় একলাখ চব্বিশ হাজার মতান্তরে দুই লাখ পয়গম্বর (আঃ) গনকে আল্লাহ পৃথিবীতে প্রেরন করেছেন মানব এবং জ্বীন জাতির হেদায়েতের জন্য ।
জান্নাত ও জাহান্নাম - পরকালে যার যার কর্মফল অনুযায়ী আল্লাহ নির্ধারন করবেন ।
হযরত খিজির (আঃ) , হযরত ঈসা (আঃ) এখন পর্যন্তও জীবিত আছেন লোকচক্ষুর অন্তরালে ।
জ্বীন জাতি এখন পর্যন্তও দাপটের সহিত এই পৃথিবীতেই বহাল তবিয়তে বিরাজমান ।
এমনকি জনাব ঈবলীশ (লানতি) কেয়ামত পর্যন্ত বহাল তবিয়তে বেঁচে থেকে দলবলসহ জ্বীন ও মানবজাতিকে জাহান্নামে পাঠানোর জন্য সদা ব্যস্ত ।
সম্মানীয় বন্ধুগন ,
উপরের প্রত্যেকটি কথার প্রমান আমরা কেউ করতে পারবো না । কারন আমাদের সহ পূর্বপুরুষগনের কেউই নিজের চোখে দেখেনি ।
আমরা না আমরা দেখেছি আল্লাহকে ,
আমরা না আমরা দেখেছি ফেরেশতাগনকে ,
আমরা না আমরা দেখেছি পবিত্র কোরআন হযরত জীব্রাঈলকে (আঃ) রাসুলের (সাঃ) প্রতি নিয়ে আসতে ,
আমরা না আমরা দেখেছি হযরত আদম (আঃ) থেকে হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) পর্যন্ত কোন পয়গম্বরগনকে ,
আমরা না আমরা দেখেছি জাহান্নাম বা জান্নাত ,
আমরা না আমরা দেখেছি জ্বীন জাতির কাউকে ,
আমরা না আমরা দেখেছি জনাব ঈবলীশকে (লানতি) ।
মোটা দাগে উপরের প্রত্যেকটি কথাগুলোর প্রতি সম্পূর্ন বিশ্বাস , আনুগত্য আমারা না দেখেই করেছি ।
এছাড়াও আমরা সমগ্র মুসলিম জাতি এইমর্মে স্বীকারোক্তি প্রদান করি যে , উপরোক্ত কথাগুলোর প্রতি যাদের বিন্দু পরিমান সন্দেহ থাকিবে , তারা আর যাইহোক মুসলমান হিসাবে পরিগনিত হইবে না ।
এবং মহানবীর (সাঃ) সময় থেকে শুরু করে বর্তমানের মুসলমানসহ এমনকি কেয়ামত পর্যন্ত যত মুসলমান পৃথিবীতে আগমন করিবেন , সকলেই ঐ কথাগুলি শুধুমাত্র মহানবীর (সাঃ) পবিত্র মুখ থেকে শুনেছেন এবং না দেখা সত্বেও মনে প্রানে বিশ্বাস করেছে বা করতে হবেই ।
কারন মহানবীর (সাঃ) মুখ নিঃসৃত প্রতিটা কথার উপর আমল করাই হচ্ছে একজন প্রকৃত মুমিন মুসলমানের প্রকৃত ঈমানের লক্ষন ।
কারন পবিত্র কোরআন সাক্ষ্য দেয় যে , আমাদের প্রিয় নবীজী (সাঃ) আল্লাহর নির্দেশ ব্যতীত কোন কাজ বা কথাও বলেন না ।
" --- তোমাদের সাথী না পথভ্রষ্ট হয়েছে , আর না বিভ্রান্ত হয়েছে এবং সে মনগড়া (প্রবৃত্তির বশে) কোন কথা বলে না , এতো কেবল প্রত্যাদেশ (ওহী) , যা তার প্রতি প্রত্যাদেশ করা হয় ----- " ।
সুরা - নাজম / ২, ৩ , ৪ , ৫ ।
এমনকি পবিত্র কোরআন এও সাক্ষ্য দেয় যে , নবীজীর (সাঃ) প্রতিটি আদশ নির্দেশ , কথা বা সুন্নাতের উপর অবিচল থাকার অর্থই হল মহান আল্লাহর প্রতি পরিপূর্ন ঈমান বা বিশ্বাস রাখা ।
“ – গ্রহন কর যা রাসুল তোমাদের দেয় এবং পরিত্যাগ কর যা সে তোমাদেরকে নিষেধ করে এবং আল্লাহ সম্পর্কে সতর্ক হও । নিশ্চয়ই আল্লাহ উপযুক্ত শাস্তি দানে অত্যন্ত কঠোর --- ।“
সুরা – হাশর / ০৭ ।
" --- আনুগত্য কর আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের ---- " ।
সুরা - আনফাল / ২০ ।
সারসংক্ষেপে এটাই হল একজন মুমিন মুসলমানের সঠিক মানদন্ড ।
এ ব্যাপারে পৃথিবীর সকল মাযহাব এমনকি শীয়া ও সুন্নিগনও একমত , কোনও সন্দেহ নেই ।
সম্মানীত দাদা ভাইরা ,
এবারে এই অধম গোনাহগার বান্দার তরফ থেকে করজোড়ে সবার প্রতি একটা বিনীত আরজ যে ,
সূষ্টি জগতের এতকিছু আমরা না দেখে শুধু নবীজীর (সাঃ) মুখের কথাগুলোকে বিনা চ্যালেজ্ঞে মেনে নিলাম ।
তাহলে গাদীর এ খুমের ময়দানে প্রকাশ্য দিবালোকে প্রায় সোয়া লক্ষ হজ্ব ফেরত হাজী সাহাবাগনের সম্মুখে নবীজীর (সাঃ) সেই ঐতিহাসিক আদেশ ----
" --- হে রাসুল ! পৌঁছে দাও যা তোমার প্রতি অবতীর্ন হয়েছে তোমার প্রভুর নিকট হইতে এবং তুমি যদি তা না কর , তুমি তাঁর রেসালতই পৌঁছে দাওনি এবং আল্লাহ তোমাকে মানুষের অনিষ্ট হতে রক্ষা করবেন । নিশ্চয়ই আল্লাহ কাফের সম্প্রদায়কে সঠিক পথে পরিচালিত করেন না ---- " ।
সুরা - মায়েদাহ / ৬৭ ।
এই আয়াত অবতীর্ন হওয়ার পরেই আল্লাহর রাসুল (সাঃ) ঘোষনা দিলেন ----
" আমি যার মাওলা এই আলীও তার মাওলা । হে আল্লাহ ! যে তাকে ভালবাসবে তুমি তাকে বন্ধু জেনো আর যে তার সাথে শত্রুতা পোষন করবে তুমিও তাকে শত্রু জেনো " ।
অর্থাৎ প্রকাশ্য দিবালোকে লাখো হজ্ব ফেরৎ হাজী সাহাবাগনের সম্মুখে সরাসরি আল্লাহর নির্দেশে মহানবী (সাঃ) স্বয়ং নিজে হযরত আলীকে (আঃ) ওনার পরবর্তী খলীফা বা ইমাম বা এক কথায় ওনার স্থলাভিষিক্ত হিসাবে ঘোষনা দিলেন ।
আমর কথা হচ্ছে , নবীজীর (সাঃ) প্রকাশ্য ঘোষিত নির্দেশটা আমরা কতজন মানতে পেরেছি বা মেনে চলি !
গাদীর এ খুমের ময়দানে হযরত আবু বকর এবং হযরত ওমর ঐ দিন হযরত আলীকে (আঃ) অভিনন্দন জানিয়ে ওনার হাতে বাইআত গ্রহন করেছেন ।
ঐতিহাসিক এই ঘটনার বিষয় পৃথিবীর সকল মুসলিম মাযহাবের ঐকমত রয়েছে ।
বিস্ময় হতবাক হয়ে যাই যে , আমরা এতকিছু না দেখেও শুধুমাত্র নবীজীর (সাঃ) মুখের কথায় মেনে নিলাম ,
অথট নবীজী (সাঃ) সকলের সম্মুখে হযরত আলীকে (আঃ) হাত উঁচু করে দেখিয়ে দেবার পরেও এখন পর্যন্তও মানতে পারলাম না !
পক্ষান্তরে , যিনি বা যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের (সাঃ) এই ঘোষনাকে মনে প্রানে মেনে নিয়ে রাসুলের (সাঃ) ইন্তেকাল পরবর্তী হযরত আলীকে (আঃ) সর্বপ্রথম খলীফা এবং ইমাম হিসাবে মেনে নিল ---
তাদেরকে হরহামেশা "কাফের" , "রাফেজী" ইত্যাদি বলে গুষ্ঠি উদ্বার করি !
সত্যিই সেলুকাস --------- !!
সুপ্রিয় পাঠক ,
আপনি যথেষ্ট বুদ্বিমান ও বিবেকবান , নিজ বংশীয় শিক্ষা অনুযায়ী আমাকে যতো পারেন গাল মন্দ করেন , দুঃখ নেই ।
নিবেদন শুধু একটিই যে , এই অধমের উপরের কথাগুলো নীরবে ঠান্ডা মাথায় দয়া করে একটু ভেবে দেখুন ।
ইয়া সাহেবুজ্জামান (আঃ) আদরিকনী আদরিকনী ,
আল্লাহুমা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ওয়া আজ্জিল ফারাজাহুম ,
আল্লাহুম্মাল আন কাতালাহ আমিরিল মুমিনিন (আঃ) ।
Subscribe Our Youtube Channel