হযরত আলী (আঃ)'র ঘরের দরজা ব্যতীত সকল সাহাবাদের দরজা বন্ধ করার আদেশ -রাসূল (সাঃ) মদীনায় হিজরত করার পর প্রথমে মসজিদ নির্মাণ করান এবং ঐ মসজিদ সংলগ্নে নিজের ও হযরত আলী (আঃ)'র ঘর তৈয়ার করান। উভয়ের ঘরের যাতায়াতের পথ মসজিদের ভিতর দিয়ে রাখেন এবং বলেন, 'ইয়া আলী গোসল ফরজ হলে আমি এবং তুমি ব্যতীত অপর কেহ এই মসজিদে আসবে না।'
রাসূল (সাঃ)'র সাহাবাগণও নিজ নিজ ইচ্ছায় তাদের ঘরের দরজা মসজিদের দিকে রাখেন। কিন্তু আল্লাহ্'র আদেশে কেবল, 'রাসূল (সাঃ) ও হযরত আলী (আঃ)'র ঘরের দরজা ব্যতীত সকল সাহাবাদের দরজা বদ্ধ করার আদেশ হয়।'
সূত্র : জামে আত তিরমিজী - খঃ ৬ হাঃ ৩৬৬৫, ৩৬৬৯ ( ইঃ সেন্টার ) / মেশকাত - খঃ ১১ হাঃ ৫৮৩৯, ৫৮৪৬ ( এমদাদীয়া ) / কাতেবীনে ওহী - পৃঃ ২১৩ ( ইঃ ফাঃ ) / আশারা মোবাশশারা - পৃঃ ১৯৭ ( এমদাদীয়া ) / মুসনাদে হাম্বাল - খঃ ১ পৃঃ ১৭৫, খঃ ২ পৃঃ ২৫, খঃ ৪ পৃঃ ৩৬৯ / মুস্তাদরাক হাকেম - খঃ ৩ পৃঃ ১১৭ / সাওয়ায়েকে মোহরেকা - পৃঃ ৭৬ / তারিখে বাগদাদ - খঃ ৭ পৃঃ ২০৫ / তারিখে ইবনে কাসির - খঃ ৭ পৃঃ ৩৪২ / কানজুল উম্মাল - খঃ ৬ পৃঃ ৪৮ হাঃ ৬১৫ / আর রিয়াদ - খঃ ২ পৃঃ ৪৫১ ( তাবারী ) / হিলিয়াতুল আউলিয়া - খঃ ৪ পৃঃ ১৮৩ / তারিখে খোলফা - পৃঃ ১১৬।
হযরত ওমর ইবনে খাত্তাব বলেন, হযরত আলীকে যে তিনটি বস্তু দান করা হয়েছে, এর একটিও যদি আমার হত, তবে আরবের শ্রেষ্ঠ সম্পদ (লাল চুলের উষ্ঠ্র) হতে তা আমার নিকট উত্তম বলে পরিগণিত হত। 'তাঁর স্ত্রী, রাসূলের কন্যা, তাঁর ঘর, রাসূলের ঘর ও মসজিদ সংলগ্ন ছিল।' সেখানে, 'রাসূল (সাঃ)'র জন্য যা হালাল ছিল তা তাঁর জন্যও হালাল ছিল এবং খায়বারের দিন রাসূল (সাঃ) তাঁর হাতেই পতাকা তুলে দেন।'
আরও পড়ুনঃ ফাতেমা আঃ এর ঘরে আগুন
একদিন সাইদ ইবনে মালিক হযরত আলী (আঃ)'র কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, রাসূল (সাঃ) তাঁর চাচা ইবনে আব্বাস ও সাহাবাদের মসজিদ হতে বাইরে যাবার নির্দেশ দিলেন, তাঁর চাচা ইবনে আব্বাস বললেন, আমাদের বের হতে বলছ অথচ আলীকে কাছে রেখেছ ? রাসূল (সাঃ) বললেন, 'আমি তোমাদের বের হতে বা তাঁকে (আলীকে) থাকার নির্দেশ দেই নি, বরং 'আল্লাহ্ তোমাদের বাইরে যেতে ও আলীকে এখানে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।'
সূত্র : মুস্তাদরাক হাকেম - খঃ ৩ পৃঃ ১১৭ / মুসনাদে হাম্বাল - খঃ ৪ পৃঃ ৩৬৯, খঃ ৫ পৃঃ ২৯।
আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ।
রাসূল (সাঃ)'র সাহাবাগণও নিজ নিজ ইচ্ছায় তাদের ঘরের দরজা মসজিদের দিকে রাখেন। কিন্তু আল্লাহ্'র আদেশে কেবল, 'রাসূল (সাঃ) ও হযরত আলী (আঃ)'র ঘরের দরজা ব্যতীত সকল সাহাবাদের দরজা বদ্ধ করার আদেশ হয়।'
সূত্র : জামে আত তিরমিজী - খঃ ৬ হাঃ ৩৬৬৫, ৩৬৬৯ ( ইঃ সেন্টার ) / মেশকাত - খঃ ১১ হাঃ ৫৮৩৯, ৫৮৪৬ ( এমদাদীয়া ) / কাতেবীনে ওহী - পৃঃ ২১৩ ( ইঃ ফাঃ ) / আশারা মোবাশশারা - পৃঃ ১৯৭ ( এমদাদীয়া ) / মুসনাদে হাম্বাল - খঃ ১ পৃঃ ১৭৫, খঃ ২ পৃঃ ২৫, খঃ ৪ পৃঃ ৩৬৯ / মুস্তাদরাক হাকেম - খঃ ৩ পৃঃ ১১৭ / সাওয়ায়েকে মোহরেকা - পৃঃ ৭৬ / তারিখে বাগদাদ - খঃ ৭ পৃঃ ২০৫ / তারিখে ইবনে কাসির - খঃ ৭ পৃঃ ৩৪২ / কানজুল উম্মাল - খঃ ৬ পৃঃ ৪৮ হাঃ ৬১৫ / আর রিয়াদ - খঃ ২ পৃঃ ৪৫১ ( তাবারী ) / হিলিয়াতুল আউলিয়া - খঃ ৪ পৃঃ ১৮৩ / তারিখে খোলফা - পৃঃ ১১৬।
হযরত ওমর ইবনে খাত্তাব বলেন, হযরত আলীকে যে তিনটি বস্তু দান করা হয়েছে, এর একটিও যদি আমার হত, তবে আরবের শ্রেষ্ঠ সম্পদ (লাল চুলের উষ্ঠ্র) হতে তা আমার নিকট উত্তম বলে পরিগণিত হত। 'তাঁর স্ত্রী, রাসূলের কন্যা, তাঁর ঘর, রাসূলের ঘর ও মসজিদ সংলগ্ন ছিল।' সেখানে, 'রাসূল (সাঃ)'র জন্য যা হালাল ছিল তা তাঁর জন্যও হালাল ছিল এবং খায়বারের দিন রাসূল (সাঃ) তাঁর হাতেই পতাকা তুলে দেন।'
আরও পড়ুনঃ ফাতেমা আঃ এর ঘরে আগুন
একদিন সাইদ ইবনে মালিক হযরত আলী (আঃ)'র কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে গিয়ে বলেন, রাসূল (সাঃ) তাঁর চাচা ইবনে আব্বাস ও সাহাবাদের মসজিদ হতে বাইরে যাবার নির্দেশ দিলেন, তাঁর চাচা ইবনে আব্বাস বললেন, আমাদের বের হতে বলছ অথচ আলীকে কাছে রেখেছ ? রাসূল (সাঃ) বললেন, 'আমি তোমাদের বের হতে বা তাঁকে (আলীকে) থাকার নির্দেশ দেই নি, বরং 'আল্লাহ্ তোমাদের বাইরে যেতে ও আলীকে এখানে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।'
সূত্র : মুস্তাদরাক হাকেম - খঃ ৩ পৃঃ ১১৭ / মুসনাদে হাম্বাল - খঃ ৪ পৃঃ ৩৬৯, খঃ ৫ পৃঃ ২৯।
আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ।
Subscribe Our Youtube Channel