✍️ এস, এ, এ
👉 রাসুল (সা.) হতে বর্ণিত হয়েছে যে, কেউ যদি ৭ই রজব (৬ই রজব দিবাগত রাতে) ৪ রাকাত নামাজ পড়ে তাহলে আল্লাহ তাকে নিজের আরশের নিচে স্থান দান করবেন, নামাজটি শেষ হওয়া পর্যন্ত ফেরেশতারা তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে, রমজান মাসে রোজা রাখার সমপরিমাণ সওয়াব দান করা হবে, রূহ কবজ ও ফেসারে কবরের কষ্ট তার জন্য সহজ হয়ে যাবে, মৃত্যুর পূর্বে বেহেশতে সে নিজের অবস্থানকে অবলোকন করতে পারবে এবং আল্লাহ তাকে কেয়ামতের ভয় ভীতি থেকে রক্ষা করবেন। নামাজটি পড়ার পদ্ধতি: প্রথম রাকাতে সুরা ফাতিহার পরে ৩ বার সুরা ইখলাস পাঠ করতে হবে ও সুরা ফালাক্ব ও নাস ১ বার করে পাঠ করতে হবে। দ্বিতীয় রাকাতটি অনুরূপ পদ্ধতিতে পড়তে হবে। অবশিষ্ট দুই রাকাত নামাজ উল্লেখিত পদ্ধতিতে আদায় করতে হবে। নামাজান্তে ১০ বার দুরুদ শরীফ পাঠ করতে হবে এবং ১০ বার তসবিহে আরবাআ পাঠ করতে হবে।
👉 রাসুল (সা.) বলেছেন: কেউ যদি রজব মাসে ৭ দিন রোজা রাখে তাহলে তার জন্য জাহান্নামের সাতটি দরজাকে বন্ধ করে দেয়া হবে এবং জাহান্নামের আগুনকে তার শরীরের জন্য হারাম করে দেয়া হবে। (ইক্ববালুল আমাল, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৭৮৩, ৭৮৪।)
👉 রাসুল (সা.) হতে বর্ণিত হয়েছে যে, কেউ যদি ৭ই রজব (৬ই রজব দিবাগত রাতে) ৪ রাকাত নামাজ পড়ে তাহলে আল্লাহ তাকে নিজের আরশের নিচে স্থান দান করবেন, নামাজটি শেষ হওয়া পর্যন্ত ফেরেশতারা তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে, রমজান মাসে রোজা রাখার সমপরিমাণ সওয়াব দান করা হবে, রূহ কবজ ও ফেসারে কবরের কষ্ট তার জন্য সহজ হয়ে যাবে, মৃত্যুর পূর্বে বেহেশতে সে নিজের অবস্থানকে অবলোকন করতে পারবে এবং আল্লাহ তাকে কেয়ামতের ভয় ভীতি থেকে রক্ষা করবেন। নামাজটি পড়ার পদ্ধতি: প্রথম রাকাতে সুরা ফাতিহার পরে ৩ বার সুরা ইখলাস পাঠ করতে হবে ও সুরা ফালাক্ব ও নাস ১ বার করে পাঠ করতে হবে। দ্বিতীয় রাকাতটি অনুরূপ পদ্ধতিতে পড়তে হবে। অবশিষ্ট দুই রাকাত নামাজ উল্লেখিত পদ্ধতিতে আদায় করতে হবে। নামাজান্তে ১০ বার দুরুদ শরীফ পাঠ করতে হবে এবং ১০ বার তসবিহে আরবাআ পাঠ করতে হবে।
👉 রাসুল (সা.) বলেছেন: কেউ যদি রজব মাসে ৭ দিন রোজা রাখে তাহলে তার জন্য জাহান্নামের সাতটি দরজাকে বন্ধ করে দেয়া হবে এবং জাহান্নামের আগুনকে তার শরীরের জন্য হারাম করে দেয়া হবে। (ইক্ববালুল আমাল, খন্ড ২, পৃষ্ঠা ৭৮৩, ৭৮৪।)
Subscribe Our Youtube Channel