রাসূল (সাঃ) বলেন, "যে ব্যক্তি এজন্য আনন্দিত যে, সে চায় আমার মত জীবন যাপন করতে, আমার মত মৃত্যুবরণ করতে ও আমার প্রতিপালকের চিরস্থায়ী বেহেশতে বাস করতে, সে যেন আমার পর আমার আহলে বাইত'র অনুসরণ করে। কারণ তারা আমার সর্বাধিক আপন এবং তারা আমার অস্তিত্ব হতে অস্তিত্ব লাভ করেছে, আমার জ্ঞান ও প্রজ্ঞা থেকেই তারা জ্ঞান ও প্রজ্ঞা লাভ করেছে। ধ্বংস আমার সেই উম্মতের জন্য যারা তাদের (আহলে বাইত'র) শ্রেষ্ঠত্বকে মিথ্যা মনে করে এবং আমার ও তাদের মধ্যকার সম্পর্ককে কর্তন করে। আল্লাহ আমার শাফায়াতকে তাদের জন্য হারাম করুন।"
সূত্র : কানজুল উম্মাল-খঃ ৫ পৃঃ ২১৭ / মুসনাদে হাম্বাল-খঃ ৫ হাঃ পৃঃ ৯৪ / মুস্তাদরাক হাকেম-খঃ ৩ পৃঃ ১২।
রাসূল (সাঃ) বলেন, "নিশ্চয় আমি তোমাদের মাঝে দু'টি ভারি বস্তু রেখে যাচ্ছি যদি এ দু'টিকে আকঁরে ধর কখনই পথভ্রষ্ট হবে না। যার প্রথমটি হচ্ছে, পবিত্র কোরআন ও দ্বিতীয়টি হচ্ছে আমার ইতরাত, আহলে বাইত, যদি একটিকেও ছাড় তবে পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে।"
সূত্র : সহীহ্ মুসলিম শরীফ-পৃঃ ৯১৮ হাঃ ৬০৬৭ (মিনা প্রকাশনী)
তিরমিজি-খঃ ৬ হাঃ ৩৭৮৬, ৩৭৮৮ (ইঃ ফাঃ)
মেশকাত-খঃ ১১ হাঃ ৫৮৯২, ৫৮৯৩ (এমদাদীয়া)
তাফসীরে মাযহারী-খঃ ২ পৃঃ ১৮১, ৩৯৩ (ইঃ ফাঃ)।
আর তিনি (রাসূল) কোন মনগড়া কথা বলেন না। বরং তা ওহী যা তাঁর প্রতি প্রেরণ করা হয়। [নাজম-৩, ৪]
إِنَّمَا يُرِيدُ اللَّهُ لِيُذْهِبَ عَنكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًا
অতঃপর হে আহলে বাইত'র সদস্যবর্গ! আল্লাহ কেবল চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতাকে দূরে রাখতে এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পূত-পবিত্র রাখতে। [সুরা আহযাব-৩৩]
কিছু কিছু আলেম এই [আহযাব-৩৩] আয়াতের নিশ্চিতভাবে ভুল ব্যাখ্যা প্রদান করে থাকেন। প্রকৃত সত্য সত্য হলো, এই [আহযাব-৩৩] আয়াতে কোনভাবেই উম্মুল মোমিনিনগণকে "আহলে বাইত"র অন্তর্ভুক্ত করে না। এটা স্পষ্ট যে, এই [আহযাব-৩৩] আয়াত কেবল মাত্র বিশেষ পাঁচ ব্যক্তিকেই উদ্দেশ্য করে নাযিল করা হয়েছে যাদের মধ্যে চার জন পুরুষ, ব্যতিক্রম কেবল মাত্র রাসূল (সাঃ)'র কন্যা হযরত ফাতেমা যাহরা (সাঃ আঃ)।
যেহেতু এই [আহযাব-৩৩] আয়াতের অধিকাংশই পুরুষ তাই পুংবাচক লিঙ্গ ব্যবহৃত হয়েছে। আরবী ভাষা সম্পর্কে যাদের ধারণা আছে তাদের নিকট এটা সুস্পষ্ট যে, ( عَنكُمُ ) "আনকুম" যার অর্থ-তোমাদের থেকে। এবং ( َيُطَهِّرَكُمْ ) "ইউতাহ্ হিরাকুম" যার অর্থ-তোমাদেরকে সম্পূর্ণরুপে পূতঃপবিত্র রাখতে। পূং বাচক শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে এবং ঐ ব্যক্তিদেরকে যাদের অধিকাংশ হলো পুরুষ যা যৌথভাবে নির্দেশ করেছে।
আহলে বাইত এর বাংলা অর্থ ঘরের অধিবাসী। যদি এর দ্বারা আল্লাহ্'তায়ালা উম্মুল মোমিনিনদের (রাসুল সাঃ এর স্ত্রীদের) বোঝাতে চাইতেন তবে আরবী ভাষার সবচেয়ে নিঁখুত সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ আল-কোরআনে অবশ্যই অবশ্যই পুং বাচক ঐ শব্দ দু'টির পরিবর্তে স্ত্রী বাচক শব্দ ( عَنكُنَّ ) "আনকুন্না" এবং ( يُطَهِّرَكُنَّ ) "ইউতাহহিরাকুন্না" ব্যবহার করা হতো। কারণ, তারাই ছিলেন সংখ্যায় অধিক।
রাসূল (সাঃ) পত্নী হযরত উম্মে সালমা (রাঃ) বলেন, "পবিত্রতার এই আয়াত আমার ঘরে নাযিল হয়। রাসূল (সাঃ), হাসান, হোসাইন, আলী, ফাতেমা-এর উপর একটি চাদর টেনে প্রার্থনা করলেন, ইয়া আল্লাহ "এরাই আমার আহলে বাইত" এরাই আমার একান্ত আপনজন পরমাত্মীয়। এঁদেরকে সব ধরনের অপবিত্রতা হতে দূরে রাখুন। তখন রাসূল (সাঃ) পত্নী উম্মে সালমা (রাঃ) বললেন, ইয়া আল্লাহ্'র রাসূল (সাঃ), আমিও কি এই চাদরের ভেতরে আসতে পারি? রাসুল (সাঃ) বললেন, না, তবে তুমি মঙ্গলের উপর আছো।"
সূত্র : সহীহ মুসলিম- খঃ ৭ হাঃ ৬০৪৩ (ইঃ ফাঃ)
সহীহ তিরমিযী-খঃ ৬ হাঃ ৩৮৭১, ৩৭৮৭ (ইঃ ফাঃ)
মেশকাত-খঃ ১১ হাঃ ৫৮৭৬ (এমদাদীয়া)
তাফসীরে মারেফুল কোরআন-খঃ ৭ পৃঃ ১৩২ (মুফতি মোঃ সফি, ইঃ ফাঃ)
তাফসীরে মাদানী-খঃ ৮ পৃঃ ১৩-১৫ (আঃ হাঃ লাইঃ)
তাফসীরে মাযহারী-খঃ ১০ পৃঃ ৩৩, ৩৪ (ইঃ ফাঃ)
শেখ আব্দুর রহিম গ্রন্থাবলী- খঃ ১ পৃঃ ৩০৮ (বাংলা একাডেমী) ।
হযরত আয়েশা (রাঃ) কতৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, "রাসূল (সাঃ) ভোরে বের হলেন। তাঁর শরীরে ছিল কালো চুল দ্বারা খচিত একটি পশমী চাদর। হাসান ইবনে আলী (রাঃ) এলেন, তিঁনি তাঁকে চাদরের ভেতর ঢুকিয়ে দিলেন। হুসাইন ইবনে আলী (রাঃ) আগমন করলেন, তাঁকে চাদরের ভেতর ঢুকিয়ে দিলেন। ফাতিমা (রাঃ) আগমন করলেন, তাঁকেও ভেতরে ঢুকিয়ে ফেললেন। অতঃপর আলী (রাঃ) আগমন করলেন, তাকেও ভেতরে ঢুকিয়ে নিলেন। পরে বললেন : হে আহলে বাইত! আল্লাহ্ তা'আলা তোমাদের থেকে অপবিত্রতাকে বিদূরিত করে তোমাদের পবিত্রময় করতে চান।"
সূত্র : সহীহ্ মুসলিম শরীফ-পৃঃ ৯২৩ হাঃ ৬১০৩ (মিনা প্রকাঃ, সকল খন্ড একত্রে)।
উম্মুল মোমিনিন হযরত উম্মে সালমা (রাঃ) নবী (সাঃ) কে বলতে শুনেছেন যে, "এটা আমার মসজিদ এতে যে কোন হায়েয অবস্থার মহিলা ও যে কোন ব্যক্তি যার উপর গোসল ফরজ তাদের জন্য পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত প্রবেশ নিষেধ। কিন্তু আমার জন্য ও আমার আহলে বাইতদের উপর যে কোন অবস্থায় তাঁরা আমার মসজিদে প্রবেশ করতে পারবেন।"
সূত্র : সুনানে বাইহাকী-খঃ ৭ পৃঃ ৬৫ হাঃ ১৩১৭৮
কানযুল উম্মাল-খঃ ১৪ পৃঃ ১০১ হাঃ ৩৪১৮৩
আরজাহুল মাতালেব-পৃঃ ৫৬২
তারিখে আসাকির-খঃ ১৪ পৃঃ ১৬৬।
তুমি কি তাদেকে দেখনি, যারা নিজেদেরকে পূত-পবিত্র বলে থাকে অথচ পবিত্র করেন আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকেই ? বস্তুতঃ তাদের উপর সুতা পরিমাণ অন্যায়ও হবে না। [নিসা-৪৯]
অপবিত্র ও পবিত্র সমান নয়, যদিও অপবিত্রের প্রাচুর্য তোমাকে বিস্মিত করে। [মায়িদাহ্-১০০]
আমাদেরকে সরল পথ দেখাও, সে সমস্ত লোকের পথ যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ।
তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে। [ফাতিহা-৬, ৭]
আর যে ব্যক্তি রাসূলের বিরোধিতা করবে তার কাছে সৎপথ প্রকাশিত হওয়ার পর এবং মু'মিনদের পথ ছেড়ে অন্যপথ অনুসরণ করবে অবশ্যই আমি তাকে সেদিকে ফেরাব যেদিকে সে ফিরে যায়। আর তাকে জাহান্নামে জ্বালাব। তা কত নিকৃষ্ট গন্তব্যস্থল। [নিসা-১১৫]
আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ।
সূত্র : কানজুল উম্মাল-খঃ ৫ পৃঃ ২১৭ / মুসনাদে হাম্বাল-খঃ ৫ হাঃ পৃঃ ৯৪ / মুস্তাদরাক হাকেম-খঃ ৩ পৃঃ ১২।

রাসূল (সাঃ) বলেন, "নিশ্চয় আমি তোমাদের মাঝে দু'টি ভারি বস্তু রেখে যাচ্ছি যদি এ দু'টিকে আকঁরে ধর কখনই পথভ্রষ্ট হবে না। যার প্রথমটি হচ্ছে, পবিত্র কোরআন ও দ্বিতীয়টি হচ্ছে আমার ইতরাত, আহলে বাইত, যদি একটিকেও ছাড় তবে পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে।"
সূত্র : সহীহ্ মুসলিম শরীফ-পৃঃ ৯১৮ হাঃ ৬০৬৭ (মিনা প্রকাশনী)
তিরমিজি-খঃ ৬ হাঃ ৩৭৮৬, ৩৭৮৮ (ইঃ ফাঃ)
মেশকাত-খঃ ১১ হাঃ ৫৮৯২, ৫৮৯৩ (এমদাদীয়া)
তাফসীরে মাযহারী-খঃ ২ পৃঃ ১৮১, ৩৯৩ (ইঃ ফাঃ)।
আর তিনি (রাসূল) কোন মনগড়া কথা বলেন না। বরং তা ওহী যা তাঁর প্রতি প্রেরণ করা হয়। [নাজম-৩, ৪]
إِنَّمَا يُرِيدُ اللَّهُ لِيُذْهِبَ عَنكُمُ الرِّجْسَ أَهْلَ الْبَيْتِ وَيُطَهِّرَكُمْ تَطْهِيرًا
অতঃপর হে আহলে বাইত'র সদস্যবর্গ! আল্লাহ কেবল চান তোমাদের থেকে অপবিত্রতাকে দূরে রাখতে এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পূত-পবিত্র রাখতে। [সুরা আহযাব-৩৩]
কিছু কিছু আলেম এই [আহযাব-৩৩] আয়াতের নিশ্চিতভাবে ভুল ব্যাখ্যা প্রদান করে থাকেন। প্রকৃত সত্য সত্য হলো, এই [আহযাব-৩৩] আয়াতে কোনভাবেই উম্মুল মোমিনিনগণকে "আহলে বাইত"র অন্তর্ভুক্ত করে না। এটা স্পষ্ট যে, এই [আহযাব-৩৩] আয়াত কেবল মাত্র বিশেষ পাঁচ ব্যক্তিকেই উদ্দেশ্য করে নাযিল করা হয়েছে যাদের মধ্যে চার জন পুরুষ, ব্যতিক্রম কেবল মাত্র রাসূল (সাঃ)'র কন্যা হযরত ফাতেমা যাহরা (সাঃ আঃ)।
যেহেতু এই [আহযাব-৩৩] আয়াতের অধিকাংশই পুরুষ তাই পুংবাচক লিঙ্গ ব্যবহৃত হয়েছে। আরবী ভাষা সম্পর্কে যাদের ধারণা আছে তাদের নিকট এটা সুস্পষ্ট যে, ( عَنكُمُ ) "আনকুম" যার অর্থ-তোমাদের থেকে। এবং ( َيُطَهِّرَكُمْ ) "ইউতাহ্ হিরাকুম" যার অর্থ-তোমাদেরকে সম্পূর্ণরুপে পূতঃপবিত্র রাখতে। পূং বাচক শব্দ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে এবং ঐ ব্যক্তিদেরকে যাদের অধিকাংশ হলো পুরুষ যা যৌথভাবে নির্দেশ করেছে।
আহলে বাইত এর বাংলা অর্থ ঘরের অধিবাসী। যদি এর দ্বারা আল্লাহ্'তায়ালা উম্মুল মোমিনিনদের (রাসুল সাঃ এর স্ত্রীদের) বোঝাতে চাইতেন তবে আরবী ভাষার সবচেয়ে নিঁখুত সর্বশ্রেষ্ঠ গ্রন্থ আল-কোরআনে অবশ্যই অবশ্যই পুং বাচক ঐ শব্দ দু'টির পরিবর্তে স্ত্রী বাচক শব্দ ( عَنكُنَّ ) "আনকুন্না" এবং ( يُطَهِّرَكُنَّ ) "ইউতাহহিরাকুন্না" ব্যবহার করা হতো। কারণ, তারাই ছিলেন সংখ্যায় অধিক।
রাসূল (সাঃ) পত্নী হযরত উম্মে সালমা (রাঃ) বলেন, "পবিত্রতার এই আয়াত আমার ঘরে নাযিল হয়। রাসূল (সাঃ), হাসান, হোসাইন, আলী, ফাতেমা-এর উপর একটি চাদর টেনে প্রার্থনা করলেন, ইয়া আল্লাহ "এরাই আমার আহলে বাইত" এরাই আমার একান্ত আপনজন পরমাত্মীয়। এঁদেরকে সব ধরনের অপবিত্রতা হতে দূরে রাখুন। তখন রাসূল (সাঃ) পত্নী উম্মে সালমা (রাঃ) বললেন, ইয়া আল্লাহ্'র রাসূল (সাঃ), আমিও কি এই চাদরের ভেতরে আসতে পারি? রাসুল (সাঃ) বললেন, না, তবে তুমি মঙ্গলের উপর আছো।"
সূত্র : সহীহ মুসলিম- খঃ ৭ হাঃ ৬০৪৩ (ইঃ ফাঃ)
সহীহ তিরমিযী-খঃ ৬ হাঃ ৩৮৭১, ৩৭৮৭ (ইঃ ফাঃ)
মেশকাত-খঃ ১১ হাঃ ৫৮৭৬ (এমদাদীয়া)
তাফসীরে মারেফুল কোরআন-খঃ ৭ পৃঃ ১৩২ (মুফতি মোঃ সফি, ইঃ ফাঃ)
তাফসীরে মাদানী-খঃ ৮ পৃঃ ১৩-১৫ (আঃ হাঃ লাইঃ)
তাফসীরে মাযহারী-খঃ ১০ পৃঃ ৩৩, ৩৪ (ইঃ ফাঃ)
শেখ আব্দুর রহিম গ্রন্থাবলী- খঃ ১ পৃঃ ৩০৮ (বাংলা একাডেমী) ।
হযরত আয়েশা (রাঃ) কতৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, "রাসূল (সাঃ) ভোরে বের হলেন। তাঁর শরীরে ছিল কালো চুল দ্বারা খচিত একটি পশমী চাদর। হাসান ইবনে আলী (রাঃ) এলেন, তিঁনি তাঁকে চাদরের ভেতর ঢুকিয়ে দিলেন। হুসাইন ইবনে আলী (রাঃ) আগমন করলেন, তাঁকে চাদরের ভেতর ঢুকিয়ে দিলেন। ফাতিমা (রাঃ) আগমন করলেন, তাঁকেও ভেতরে ঢুকিয়ে ফেললেন। অতঃপর আলী (রাঃ) আগমন করলেন, তাকেও ভেতরে ঢুকিয়ে নিলেন। পরে বললেন : হে আহলে বাইত! আল্লাহ্ তা'আলা তোমাদের থেকে অপবিত্রতাকে বিদূরিত করে তোমাদের পবিত্রময় করতে চান।"
সূত্র : সহীহ্ মুসলিম শরীফ-পৃঃ ৯২৩ হাঃ ৬১০৩ (মিনা প্রকাঃ, সকল খন্ড একত্রে)।
উম্মুল মোমিনিন হযরত উম্মে সালমা (রাঃ) নবী (সাঃ) কে বলতে শুনেছেন যে, "এটা আমার মসজিদ এতে যে কোন হায়েয অবস্থার মহিলা ও যে কোন ব্যক্তি যার উপর গোসল ফরজ তাদের জন্য পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত প্রবেশ নিষেধ। কিন্তু আমার জন্য ও আমার আহলে বাইতদের উপর যে কোন অবস্থায় তাঁরা আমার মসজিদে প্রবেশ করতে পারবেন।"
সূত্র : সুনানে বাইহাকী-খঃ ৭ পৃঃ ৬৫ হাঃ ১৩১৭৮
কানযুল উম্মাল-খঃ ১৪ পৃঃ ১০১ হাঃ ৩৪১৮৩
আরজাহুল মাতালেব-পৃঃ ৫৬২
তারিখে আসাকির-খঃ ১৪ পৃঃ ১৬৬।
তুমি কি তাদেকে দেখনি, যারা নিজেদেরকে পূত-পবিত্র বলে থাকে অথচ পবিত্র করেন আল্লাহ যাকে ইচ্ছা তাকেই ? বস্তুতঃ তাদের উপর সুতা পরিমাণ অন্যায়ও হবে না। [নিসা-৪৯]
অপবিত্র ও পবিত্র সমান নয়, যদিও অপবিত্রের প্রাচুর্য তোমাকে বিস্মিত করে। [মায়িদাহ্-১০০]
আমাদেরকে সরল পথ দেখাও, সে সমস্ত লোকের পথ যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ।
তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে। [ফাতিহা-৬, ৭]
আর যে ব্যক্তি রাসূলের বিরোধিতা করবে তার কাছে সৎপথ প্রকাশিত হওয়ার পর এবং মু'মিনদের পথ ছেড়ে অন্যপথ অনুসরণ করবে অবশ্যই আমি তাকে সেদিকে ফেরাব যেদিকে সে ফিরে যায়। আর তাকে জাহান্নামে জ্বালাব। তা কত নিকৃষ্ট গন্তব্যস্থল। [নিসা-১১৫]
আল্লাহুম্মা সাল্লে আলা মুহাম্মাদ ওয়া আলে মুহাম্মাদ ।
Subscribe Our Youtube Channel