উত্তর ০৭ঃ "কালু ইয়া ওয়ায় লানা মান বা আসানা মিম মার কাদেনা হাজা মা ওয়া আদা আর রাহমানু ওয়া সাদাকাল মুরসালুনা" (সূত্রঃ আল কোরআন সূরা ইয়াসিন, আয়াত ৫২)।
অর্থাৎ- হায় আমাদের মন্দ (আমাদের কি দুর্ভাগ্য) আমাদেরকে নিদ্রা হতে জাগিয়ে দিলো। ইহা হলো তাহা যাহারা প্রতিশ্রুতি দয়াল দিয়েছিলেন এবং রাসুলগন সত্য বলেছিলেন।
উত্তর ০৮ঃ "কালা ইয়া ইয়ার লাতা'আ আজাজতু আন আকুনা মিস্লা হাজাল গুরাবে ফাও আক্রিয়া সাও আতা আখিফা আসবাহা মিনাল নাদেমীনা" অর্থাৎ- সে বলল হায় আমার দুর্ভোগ এই কাফেরের যে অবস্থা হয়নি কিন্তু আমার ভাই এর মৃত্যু দেহ গোপন করতে গিয়ে প্রকাশিত হয়ে গেল। (সূত্রঃ আল কোরআন সূরা মায়েদা, আয়াত ৩১)।
উল্লেখিত উত্তর ৭ ও ৮ এর আয়াতগুলো দিয়ে মাতম, মুখে মাথায় হাত মারা ধর্মীয় কাজে মহব্বতের আবেগে নিষিদ্ধ প্রমাণিত হয়না। কারণ উপরোক্ত আয়াত গুলর শানে নুজুল বিচার বিবেচনা করলেই তা পরিষ্কার বুঝা যায়। আয়াতগুলো কাফেরদের কয়েকটি কাজের কিম্বা ঘটনার কথা বলা হয়েছে। মহররমের সময় ইমাম হোসাইনের মহব্বতে যে মাতম, মুখ চাপড়ানো হয় তা এই আয়াত সমুহের (কর্মের) উর্ধে। সে জন্য এগুলো দিয়ে আহলে বায়তের মহব্বতের কাজের নিষিদ্ধতা প্রমাণিত হয় না।
মাতম প্রসঙ্গে আহলে সুন্নাতের বিভিন্ন প্রসিদ্ধ কিতাব সমুহে উম্মুল মোমেনিন হযরত আয়েশা (রা) নবী বংশের শ্রেষ্ঠ মহিলাগনের শোক প্রকাশের কথা বলা হয়েছে, যেমনঃ
উত্তর ০৯ঃ হযরত বিবি আয়েশা (রা) রাসুলুল্লাহ (সা) ইন্তেকালের পর উনার মাথা মোবারক বালিশের উপর রাখেন এবং নিজের হাতে তার নিজ মুখে মারতে থাকেন।
(সূত্রঃ মাদারেজুন নবুওয়াত, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠাঃ ৯৯, ৭১৭)।
উত্তর ১০ঃ হযরত বেলাল আযান দিলেন এবং রাসুল (সা) এর দরজায় দাঁড়িয়ে বললেন আসসালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ। রাসুল (সাঃ) বললেন আবু বকরকে নিয়ে নামায আদায় করতে। বেলাল বাহীরে এসে নিজের মাথায় হাত মারতে মারতে বললেন 'এর আগে যদি আমার মৃত্যু হত'।
(সূত্রঃ মাদারেজুন নবুওয়াত, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠাঃ ১৯৪)।
অর্থাৎ- হায় আমাদের মন্দ (আমাদের কি দুর্ভাগ্য) আমাদেরকে নিদ্রা হতে জাগিয়ে দিলো। ইহা হলো তাহা যাহারা প্রতিশ্রুতি দয়াল দিয়েছিলেন এবং রাসুলগন সত্য বলেছিলেন।
উত্তর ০৮ঃ "কালা ইয়া ইয়ার লাতা'আ আজাজতু আন আকুনা মিস্লা হাজাল গুরাবে ফাও আক্রিয়া সাও আতা আখিফা আসবাহা মিনাল নাদেমীনা" অর্থাৎ- সে বলল হায় আমার দুর্ভোগ এই কাফেরের যে অবস্থা হয়নি কিন্তু আমার ভাই এর মৃত্যু দেহ গোপন করতে গিয়ে প্রকাশিত হয়ে গেল। (সূত্রঃ আল কোরআন সূরা মায়েদা, আয়াত ৩১)।
উল্লেখিত উত্তর ৭ ও ৮ এর আয়াতগুলো দিয়ে মাতম, মুখে মাথায় হাত মারা ধর্মীয় কাজে মহব্বতের আবেগে নিষিদ্ধ প্রমাণিত হয়না। কারণ উপরোক্ত আয়াত গুলর শানে নুজুল বিচার বিবেচনা করলেই তা পরিষ্কার বুঝা যায়। আয়াতগুলো কাফেরদের কয়েকটি কাজের কিম্বা ঘটনার কথা বলা হয়েছে। মহররমের সময় ইমাম হোসাইনের মহব্বতে যে মাতম, মুখ চাপড়ানো হয় তা এই আয়াত সমুহের (কর্মের) উর্ধে। সে জন্য এগুলো দিয়ে আহলে বায়তের মহব্বতের কাজের নিষিদ্ধতা প্রমাণিত হয় না।
মাতম প্রসঙ্গে আহলে সুন্নাতের বিভিন্ন প্রসিদ্ধ কিতাব সমুহে উম্মুল মোমেনিন হযরত আয়েশা (রা) নবী বংশের শ্রেষ্ঠ মহিলাগনের শোক প্রকাশের কথা বলা হয়েছে, যেমনঃ
উত্তর ০৯ঃ হযরত বিবি আয়েশা (রা) রাসুলুল্লাহ (সা) ইন্তেকালের পর উনার মাথা মোবারক বালিশের উপর রাখেন এবং নিজের হাতে তার নিজ মুখে মারতে থাকেন।
(সূত্রঃ মাদারেজুন নবুওয়াত, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠাঃ ৯৯, ৭১৭)।
উত্তর ১০ঃ হযরত বেলাল আযান দিলেন এবং রাসুল (সা) এর দরজায় দাঁড়িয়ে বললেন আসসালামু আলাইকা ইয়া রাসুলুল্লাহ। রাসুল (সাঃ) বললেন আবু বকরকে নিয়ে নামায আদায় করতে। বেলাল বাহীরে এসে নিজের মাথায় হাত মারতে মারতে বললেন 'এর আগে যদি আমার মৃত্যু হত'।
(সূত্রঃ মাদারেজুন নবুওয়াত, ২য় খন্ড, পৃষ্ঠাঃ ১৯৪)।
Subscribe Our Youtube Channel